Posts

Showing posts from September, 2018

আয় করুন

ফরেক্স' এ লট বা ভলিউম নিয়ে কথা

মুদ্রা বিনিময়/ ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে যে ব্যবসার কথা আমরা আলচনা করছি, অন-লাইনে সেটির প্রচলিত নাম "ফরেক্স'। আজ আমরা আলোচনা করবো লট/ভলিউম নিয়ে।এবং ফরেক্স শিখতে চাইলে এ সম্পর্কে জানা থাকা জরুরী। যাই হোক, প্রথম থেকে লিখাটি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন , কেননা প্রথম থেকে না পড়লে আংশিক বুঝা যাবে। আমরা জানি, ফরেক্স বিজনেস করতে আমাদের ব্রোকারের মাধ্যমে করতে হয়, কেননা এসব ব্রোকার আমাদের এ ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টি করে। ব্রোকাররা নিজেরাই তাদের ব্রোকার সাইজ ঠিক করে দেয়। এক্ষেত্রে আসুন দেখে নেই ব্রোকারের শ্রেণী বিভাগ কেমন: প্রথমত আমরা ব্রোকার বিনিয়োগের এবং মুনাফার ধরণ বিবেচনা করে আমরা এদের তিন ভাগে ভাগ করতে পারি। যেমন:                                                           ১। স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকার                                               ২।মিনি লট ব্রোকার এবং                                               ৩। মাইক্রো লট ব্রোকার এখন দেখা যাক লট ব্রোকারের প্রকারভেদ দিয়ে কি বুঝানো হয়েছে। ধরুন আপনি স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারে কাজ করছেন সে ক্ষেত্রে ১ লট ধরা হয় $১০/ পিপস, অর্থাৎ মূল্য ১.৩

ফরেক্স, বৈদেশিক মুদ্রার বেচা-কেনা

ফরেক্স, বৈদেশিক মুদ্রার-ক্রয় বিক্রয়, এটি বুঝবার জন্য আপনাকে এ লিখাটি ভালভাবে পড়তে হবে।বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষের ভিতর ইন্টারনেটের সহজ এবং সফল ব্যাবহার চালু হবার পর "ফরেক্স" অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রার বেচা-কেনার সুযোগটি সাধারণ মানুষের হাতের লাগালে চলে আসে। এ ব্যবসাটি যদিও ইন্টারনেটের ব্যাপক ব্যাবহার চালু হবার আগে সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে ছিলনা, কেননা তখন যে কেউ ইচ্ছে করলেই বৈদেশিক মুদ্রার কেনা-বেচার কাজটি করতে পারতোনা। এখন চাইলে ঘরে বসে যে কেউ একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার সেট এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই করতে পারে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার বেচাকেনা করার আগে এ সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। কেননা, এটি একটি অভিজ্ঞতা নির্ভর ব্যবসা, আপনি এবিষয়ে যত জানবেন ততই ভাল করতে পারবেন। অপর দিকে, এ ব্যবসাটি না জেনে বা না শিখে এখানে টাকা বিনিয়োগ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। আমরা জানি বিভিন্ন দেশের কারেন্সি বা টাকা বা বিনিময় মুদ্রা ভিন্ন ভিন্ন হয়, যেমন: আমাদের দেশের কারেন্সি হল টাকা, তেমনি ভারতে রুপি আবার আমেরিকার টাকার নাম ডলার এবং ইংল্যান্ডের পাউন্ড ইত্যাদি। বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়-বিক্রয় ক

লিখালিখিতে সহায়ক শক্তি হতে পারে ব্রেইনস্টোর্মিং

আপনি লিখালিখি করেন অথচ প্রায়শই আপনার লিখার গতি কমে যায়, যার অন্যতম একটি কারণ হল আপনি লিখার প্লট বা কী লিখবেন খুঁজে পাচ্ছেন না। এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার যেটি প্রায় সব লেখকের ক্ষেত্রে ঘটে থাকে। শুধু তাই না, আপনি যদি লিখার জগতে নতুন হন তাহলেও এটি ঘটতে পারে, এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে এনিয়ে চিন্তিত হয়ে হতাশ হবার কোন কারণ নাই, কেননা এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্যে বিশেষজ্ঞরা কিছু উপায় খুঁজে পেতে চেষ্টা করেছেন, "ব্রেইনস্ট্রোমিং" Brainstroming হল উপায়গুলোর একটি। আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি তার চর্চা করবেন। ধরা যাক আপনি কোন লিখা নিয়ে এগুতে পারছেন না, এক্ষেত্রে আপনি আপনার চিন্তা কে মুক্ত করে দেন। অর্থাৎ আপনার মনে যা আসে তাই লিখুন, শব্দ, বাক্য অথবা ভাব বা প্রকাশ ভঙ্গি এসব নিয়ে ভাবনা ছেড়ে দিন, এমনকি যতি চিহ্ন, বানান কোন কিছুর দিকে না তাকিয়ে লিখে যান। এরকম লিখার সুবিধা হল, যখন আপনি মনের আনন্দে যা মনে আসছে তাই লিখছেন তখন আপনার অতিরিক্ত বিচার-বুদ্ধি এবং কৌশল প্রয়োগের জন্যে মস্তিষ্কের যে অংশটুকু ব্যস্ত থাকতো সে অংশটি কাজ করছেনা, কারণ আপনি যা লিখছেন তা আপনি সচেতন ভাবে লিখতেন না। যখন এ কাজটি