Posts

ফরেক্স' এ লট বা ভলিউম নিয়ে কথা

মুদ্রা বিনিময়/ ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে যে ব্যবসার কথা আমরা আলচনা করছি, অন-লাইনে সেটির প্রচলিত নাম "ফরেক্স'। আজ আমরা আলোচনা করবো লট/ভলিউম নিয়ে।এবং ফরেক্স শিখতে চাইলে এ সম্পর্কে জানা থাকা জরুরী। যাই হোক, প্রথম থেকে লিখাটি পড়তে চাইলে এখানে ক্লিক করুন , কেননা প্রথম থেকে না পড়লে আংশিক বুঝা যাবে। আমরা জানি, ফরেক্স বিজনেস করতে আমাদের ব্রোকারের মাধ্যমে করতে হয়, কেননা এসব ব্রোকার আমাদের এ ব্যবসা করার সুযোগ সৃষ্টি করে। ব্রোকাররা নিজেরাই তাদের ব্রোকার সাইজ ঠিক করে দেয়। এক্ষেত্রে আসুন দেখে নেই ব্রোকারের শ্রেণী বিভাগ কেমন: প্রথমত আমরা ব্রোকার বিনিয়োগের এবং মুনাফার ধরণ বিবেচনা করে আমরা এদের তিন ভাগে ভাগ করতে পারি। যেমন:                                                           ১। স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকার                                               ২।মিনি লট ব্রোকার এবং                                               ৩। মাইক্রো লট ব্রোকার এখন দেখা যাক লট ব্রোকারের প্রকারভেদ দিয়ে কি বুঝানো হয়েছে। ধরুন আপনি স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারে কাজ করছেন সে ক্ষেত্রে ১ লট ধরা হয় $১০/ পিপস, অর্থাৎ মূল্য ১.৩

আয় করুন

ফরেক্স, বৈদেশিক মুদ্রার বেচা-কেনা

ফরেক্স, বৈদেশিক মুদ্রার-ক্রয় বিক্রয়, এটি বুঝবার জন্য আপনাকে এ লিখাটি ভালভাবে পড়তে হবে।বিশ্বব্যাপী সাধারণ মানুষের ভিতর ইন্টারনেটের সহজ এবং সফল ব্যাবহার চালু হবার পর "ফরেক্স" অর্থাৎ বৈদেশিক মুদ্রার বেচা-কেনার সুযোগটি সাধারণ মানুষের হাতের লাগালে চলে আসে। এ ব্যবসাটি যদিও ইন্টারনেটের ব্যাপক ব্যাবহার চালু হবার আগে সাধারণ মানুষের হাতের নাগালে ছিলনা, কেননা তখন যে কেউ ইচ্ছে করলেই বৈদেশিক মুদ্রার কেনা-বেচার কাজটি করতে পারতোনা। এখন চাইলে ঘরে বসে যে কেউ একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার সেট এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই করতে পারে। তবে বৈদেশিক মুদ্রার বেচাকেনা করার আগে এ সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নেওয়া অত্যন্ত জরুরী। কেননা, এটি একটি অভিজ্ঞতা নির্ভর ব্যবসা, আপনি এবিষয়ে যত জানবেন ততই ভাল করতে পারবেন। অপর দিকে, এ ব্যবসাটি না জেনে বা না শিখে এখানে টাকা বিনিয়োগ করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। আমরা জানি বিভিন্ন দেশের কারেন্সি বা টাকা বা বিনিময় মুদ্রা ভিন্ন ভিন্ন হয়, যেমন: আমাদের দেশের কারেন্সি হল টাকা, তেমনি ভারতে রুপি আবার আমেরিকার টাকার নাম ডলার এবং ইংল্যান্ডের পাউন্ড ইত্যাদি। বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়-বিক্রয় ক

লিখালিখিতে সহায়ক শক্তি হতে পারে ব্রেইনস্টোর্মিং

আপনি লিখালিখি করেন অথচ প্রায়শই আপনার লিখার গতি কমে যায়, যার অন্যতম একটি কারণ হল আপনি লিখার প্লট বা কী লিখবেন খুঁজে পাচ্ছেন না। এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার যেটি প্রায় সব লেখকের ক্ষেত্রে ঘটে থাকে। শুধু তাই না, আপনি যদি লিখার জগতে নতুন হন তাহলেও এটি ঘটতে পারে, এটি একটি সাধারণ সমস্যা। তবে এনিয়ে চিন্তিত হয়ে হতাশ হবার কোন কারণ নাই, কেননা এ সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্যে বিশেষজ্ঞরা কিছু উপায় খুঁজে পেতে চেষ্টা করেছেন, "ব্রেইনস্ট্রোমিং" Brainstroming হল উপায়গুলোর একটি। আসুন জেনে নেই কিভাবে আপনি তার চর্চা করবেন। ধরা যাক আপনি কোন লিখা নিয়ে এগুতে পারছেন না, এক্ষেত্রে আপনি আপনার চিন্তা কে মুক্ত করে দেন। অর্থাৎ আপনার মনে যা আসে তাই লিখুন, শব্দ, বাক্য অথবা ভাব বা প্রকাশ ভঙ্গি এসব নিয়ে ভাবনা ছেড়ে দিন, এমনকি যতি চিহ্ন, বানান কোন কিছুর দিকে না তাকিয়ে লিখে যান। এরকম লিখার সুবিধা হল, যখন আপনি মনের আনন্দে যা মনে আসছে তাই লিখছেন তখন আপনার অতিরিক্ত বিচার-বুদ্ধি এবং কৌশল প্রয়োগের জন্যে মস্তিষ্কের যে অংশটুকু ব্যস্ত থাকতো সে অংশটি কাজ করছেনা, কারণ আপনি যা লিখছেন তা আপনি সচেতন ভাবে লিখতেন না। যখন এ কাজটি

লিখালিখি

লিখালিখি করুণ লিখালিখি অভ্যাস করুণ। লিখালিখি একটি ভাল অভ্যাস, এ দিয়ে আপনি আপনার পরিচিতি, ভালোলাগা বা না-লাগা এবং চিন্তা-চেতনার প্রকাশ ঘটাতে পারেন। শুধু তাই নয়, আজকাল লিখালিখি করে আপনি ঘরে বসে আয় করতে পারেন। তাহলে এখন একটিবার ভাবুনতো, লিখালিখি আপনাকে কত দিক দিয়ে সাহায্য করছে।আদিকাল থেকে লিখালিখি মানব সভ্যতার একটি প্রধান বাহন বা প্রকাশ, যেটি আজও তার অগ্রযাত্রা বজায় রেখেছে। এ প্রকাশ কৌশলটি একবার রপ্ত করে নিন, তখন দেখবেন আপনার সামনে অনেক নতুন কাজের দরজা খুলে যাচ্ছে। কিভাবে লিখালিখি শুরু করবেন প্রত্যেকটি কাজই শুরু না করলে তা পিছিয়ে যায়, আর তাই শুরু করে দিন লিখালিখি। ভাবছেন কী লিখব? এটার একটি খুব সহজ সমাধান আছে। আপনি আজ সারাদিন যা যা করেছেন সেটাই লিখে ফেলুন না, দেখবেন ভাল লাগছে। এ সময় আপনার অনেক জায়গায় একটু বাধা আসতে পারে, যেমন ধরুন একটি শব্দের বানান ঠিক আছে কিনা, বাক্যটা যেন কেমন কেমন লাগছে এটা আরও সুন্দর হতে পারতো, লিখার শুরুটা এবং শেষটা কেমন হবে এই সব নানা রকম প্রশ্ন। কথায় আছে, না ঠেকলে শিখা যায় না, এটাও তাই, আপনি লিখতে শুরু করলেই শুধুমাত্র ঔসব দুর্বলতা গুলো কেটে যাবে। একটু একটু

ঘরে বসে মার্কেটিং

মার্কেটিং করে আয় করুন  যারা ঘরে বসে স্বাধীন কোন আয়ের কথা ভাবছেন, তাদের জন্যে এফ্যিলিয়েট মার্কেটিং একটি ভাল সুযোগ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করা যেতে পারে।তবে তা করতে হলে আপনার প্রয়োজন হবে একটি ইন্টারনেট কানেকশন আর একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার। অনলাইনে আয় করার যে সব বৈধ উপায় গুলো রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম এফিলিয়েট মার্কেটিং। তবে এ মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার স্বচ্ছ ধারণা থাকা যেমন জরুরী তেমনি ধৈর্যেরও প্রয়োজন। আসুন এ মার্কেটিং সম্পর্কে একটু ধারণা নেওয়া যাক, প্রথমত বলা যায়, বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যে প্রচার এবং প্রসার ঘটাতে এবং বিক্রি বাড়াতে সারা দুনিয়া থেকে কর্মী নিয়োগ দেয়, এবং তারা ঘরে বসে ইন্টারনেটে প্রচার করে তাদের পণ্য বিক্রি করে এবং ওই পণ্য বিক্রি করে যে লাভ হয় তার একটি নির্দিষ্ট অংশ আপনাকে দেয়। এভাবেই আপনি অন্যর পণ্য বিক্রি করে উপার্জন করতে পারেন। মার্কেটিং করতে যা দরকার  আগেই বলেছি, আপনার একটি ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার সেট এ কাজের জন্যে দরকার হবে। এর পর এ ধরণের মার্কেটিং করতে কিছুটা পড়াশুনা দরকার, কেননা এখানে টিকে থাকতে বা সফলতা পেতে আপনার প্রয়োজন কিছু কৌ

সহজে ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয়

কিছু বাড়তি ইনকাম করুন ঘরে বসে আয়, এ কথাটা এখন আর অবহেলা করার কিছু নাই, এখন সত্যিই সম্ভব ঘরে বসে আয় করা বা আপনার আয়কে বাড়িয়ে নেওয়া। যারা ঘরে বসে  আয়ের পথ খুঁজছেন এ লিখাটা তাদের জন্যে।আসলে ঘরে বসে আয়, কথাটির সাথেই এক ধরণের সহজ আয়ের গন্ধ লেপটে আছে, তাই একথা শুনলেই অনেকেই খুব উৎসাহী হয়ে উঠেন বাড়তি আয় কিংবা সহজ আয়ের সাথে নিজেকে যুক্ত করতে। যাই হোক, ইন্টারনেট আপনাকে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঘরে বসে আয়ের সুযোগ করে দিয়েছে একথা অবশ্যই বলা যায়। কিন্তু আয় গুলো কী এবং ঔসব আয়ের পথ গুলো আপনার জন্যে কতটা উপযোগী সে বিষয়ে আপনার ধারণা স্বচ্ছ হওয়া জরুরী, তাই ঘরে বসে আয় করতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই এ সম্পর্কে ভাল ভাবে জানতে হবে। ঘরে বসে আয় করতে আপনা যা যা প্রয়োজন একটি কম্পিটার কিংবা ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই আপনি অনেক ধরণের কাজ করতে পারেন। প্রথমেই ইন্টারনেটে ব্রাউজ করে আয় করার প্রাথমিক ধারণা গুলো আপনি নিজেই খুঁজে দেখুন, এবং আপনার সুবিধা মত যে সব সুযোগগুলো রয়েছে তার যে কোন একটি বেছে নিন, এরপর প্রয়োজনীয় কিছু প্রাকটিস বা প্রশিক্ষণ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা নিন। মনে রাখতে হবে, অন-লাইনে আয় করতে চাইলে আপনার